বাণী
প্রধান শিক্ষক
															শিক্ষা একটি জাতির মেরুদণ্ড—এই অমোঘ সত্যকে সামনে রেখে নরোত্তমপুর উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এ প্রতিষ্ঠানটি এলাকার শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমি গর্বিত যে এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি।আমাদের লক্ষ্য শুধু বইপাঠ নির্ভর শিক্ষা নয়, বরং শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা, মানবিক মূল্যবোধ, শৃঙ্খলা এবং দায়িত্ববোধের মতো গুণাবলী অর্জনে উদ্বুদ্ধ করা। বর্তমান যুগ প্রতিযোগিতামূলক—এখানে টিকে থাকতে হলে জ্ঞান, দক্ষতা এবং সৃজনশীলতার সমন্বয় প্রয়োজন। তাই আমরা পাঠদানের পাশাপাশি খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, বিজ্ঞান মেলা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা ইত্যাদির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে মনোযোগ দিই।নরোত্তমপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিবেশ শিক্ষার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। প্রশস্ত শ্রেণিকক্ষ, সবুজে ঘেরা প্রাঙ্গণ, অভিজ্ঞ ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকবৃন্দ—সব মিলিয়ে একটি পরিবারিক ও আন্তরিক সম্পর্কের বন্ধন তৈরি হয়েছে বিদ্যালয়ের ভেতরে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের পারস্পরিক সহযোগিতা এবং বোঝাপড়ার মাধ্যমে আমরা শিক্ষার মান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি।
পলি আক্তার দীপা
প্রধান শিক্ষক
নরোত্তমপুর উচ্চ বিদ্যালয়
সভাপতি
															শিক্ষা হলো মানুষের মৌলিক অধিকার এবং একটি উন্নত, সচেতন ও সুশৃঙ্খল সমাজ গঠনের প্রধান হাতিয়ার। এই সত্যকে সামনে রেখে নরোত্তমপুর উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করে। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে, যখন দেশ পুনর্গঠনের পথে, তখন শিক্ষার আলো প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে কিছু শিক্ষানুরাগী মানুষ এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তাদের সেই স্বপ্ন আজ বাস্তবে পরিণত হয়েছে এবং বিদ্যালয়টি এ অঞ্চলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।
সভাপতি হিসেবে আমার প্রথম দায়িত্ব হলো বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের মধ্যে একটি দৃঢ় বন্ধন তৈরি করা। আমি বিশ্বাস করি, শিক্ষা কেবল পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং এটি ব্যক্তিত্ব গঠন, নৈতিকতা চর্চা, শৃঙ্খলা রক্ষা এবং মানবিক গুণাবলী বিকাশের অন্যতম মাধ্যম। তাই আমাদের বিদ্যালয়ে পাঠদানের পাশাপাশি ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, বিজ্ঞানমেলা, বিতর্ক ও সামাজিক সেবামূলক কাজের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।